ঢাকা   ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দৈনিক বিজনেস ফাইল ই-পেপার (বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪) আদানির সঙ্গে চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে কমিটি গঠনের নির্দেশ সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪ আওয়ামী লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন সাদপন্থীরা আর্থিক খাতে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা চুনারুঘাটে ফাঁকা গুলি ছুড়ে জনতার হাতে পিস্তলসহ আটক নীলফামারী-৩ আসনের সাবেক এমপি মেজর রানা হাসিনা রেজিমের ‘ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট’ এখনো বহাল: পর্দার আড়ালে বাণিজ্য সচিব! দৈনিক বিজনেস ফাইল ই-পেপার (মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪)

বায়ুদূষণে অকাল মৃত্যু বছরে ৬৬ লাখ

নির্মল বার্তা
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২২, ২০২০
  • 128 শেয়ার
বায়ুদূষণ

অকাল মৃত্যুর কারণ হিসেবে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে বায়ুদূষণ। ২০১৯ সালে বায়ুদূষণের কারণে ৬৬ লাখ ৭০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২১ অক্টোবর) প্রকাশিত স্টেট অব গ্লোবাল এয়ার রিপোর্ট ২০২০-এ এই তথ্য জানানো হয়েছে।

রিপোর্টে বলা হয়, বায়ুদূষণের কারণে সৃষ্ট পরিবেশ বিপর্যয়ে অকাল মৃত্যুর মতো ঘটনা ঘটে। প্রতিবেদনে আরও দেখা যায়, উচ্চরক্তচাপের কারণে বছরে ১০ লাখ ৮০ হাজার, ধূমপানের কারণে সৃষ্ট বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে বছরে ৮০ লাখ ৭১ হাজার এবং খাদ্যে বিষক্রিয়ায় বছরে ৭০ লাখ ৯৪ হাজার মানুষ মারা গেছে।

প্রতিবেদনে জোর দিয়ে বলা হয়, ২০১৯ সালে বিশুদ্ধ বাতাসের অভাবে জন্মের এক মাসের মধ্যে পাঁচ লাখ শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

স্যাটেলাইটের ছবি এবং বাস্তবভিত্তিক তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, করোনা সংক্রমণ রোধে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের কারণে বায়ুদূষণে দায়ী নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইডের উপস্থিতি ক্ষণস্থায়ীভাবে কিছুটা কমেছিল। বিধিনিষেধ উঠে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই খারাপ হতে শুরু করেছে বায়ুমান – বলে নতুন এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয় – ২০১৯ সালে সবচেয়ে বেশি খারাপ ছিল ভারত, নেপাল এবং নাইজারের বায়ুমান। বায়ুমান সবচেয়ে ভালো ছিল কানাডা, ব্রুনাই দারুসসালাম এবং অস্ট্রেলিয়ায়।

এছাড়াও, বায়ুদূষণের কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দক্ষিণ এবং পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ভারত এবং চীন – বলে জানানো হয়।

পাশাপাশি, ২০১০ সালের পর থেকে দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের দেশগুলোতে কয়লার ব্যবহার ব্যাপকভাবে কমতে শুরু করেছে – বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০