ঢাকা   ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ১১ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ফেনীতে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা আমাদের ব্যর্থতা : পুলিশ সুপার ফেনীতে সাংবাদিকতায় দিনব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত ভালুকায় রাজৈ সজনগাও যুব সমাজের উদ্যোগে খেলা ও মেলা অনুষ্ঠিত মানিকগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিভক্তি: পদত্যাগ ও অবরোধের হুমকি মানিকগঞ্জে সীমানা বিরোধে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে জখম ফেনী সদরের হোটেল শ্রমিকদের মিছিল ও সমাবেশ এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ফেনীতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ফেনীতে মহাসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সবাই ছিলেন নির্মাণশ্রমিক চাকরিতে পুনর্বহালসহ গ্রামীণফোনের কর্মীদের তিন দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন বাংলাদেশে এখনো হুমকি-হামলার শিকার হচ্ছেন সাংবাদিকেরা: সিপিজে

জামিনের দরখাস্ত দিয়ে লাভ নেই, আদালতে কামরুল ইসলাম

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : সোমবার, ডিসেম্বর ৯, ২০২৪
  • 61 শেয়ার

বিজনেস ফাইল প্রতিবেদক
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) লালবাগ বিভাগের সাবেক উপ-কমিশনার মশিউর রহমান এবং গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুজ্জামান কিরণকে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে রাজধানীর পৃথক থানার পাঁচ মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ তাদের গ্রেপ্তার দেখানো আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর থানার পৃথক দুই হত্যাচেষ্টার মামলায় কামরুল ইসলামকে, মতিঝিল থানার মামলায় রাশেদ খান মেননকে, চকবাজার থানার মামলায় চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও মশিউর রহমানকে এবং উত্তরা পশ্চিম থানার মামলায় আসাদুজ্জামান কিরণকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

শুনানিকালে অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের আইনজীবী জামিন বিষয়ে শুনানি করতে চান। তখন আদালত বলেন, “জামিন শুনানি আমলি আদালতে করবেন।” এ সময় কামরুল ইসলাম তার আইনজীবীকে বলেন, “জামিনের দরখাস্ত দিয়ে লাভ নেই৷”

এরপর আবার কামরুল ইসলামের আইনজীবী আদালতকে বলেন, “আমাদের আরেকটা দরখাস্ত আছে। কামরুল ইসলাম তার ছেলের সাথে দেখা করতে চান। আপনি যদি একটু অনুমতি দেন।”

তখন আদালতকে কামরুল ইসলাম বলেন, “আমার ছেলে ডাক্তার। তার সাথে দেখা করা প্রয়োজন।”

শুনানি শেষে আদালত কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন এবং ছেলের সঙ্গে দেখা করার বিষয়ে পরে আদেশ দেবেন বলেন জানান।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০