সিঙ্গাপুরের ‘কোভিড-১৯ রেজিলিয়েন্স’ পুরস্কার পেলেন সামিটের আজিজ খান
Dainik Business File: ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪
বিজনেস ফাইল ডেস্ক সামিট গ্রুপ ও আঞ্জুমান অ্যান্ড আজিজ চ্যারিটেবল ট্রাস্টের (এএসিটি) চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান সিঙ্গাপুর সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ‘কোভিড-১৯ রেজিলিয়েন্স’ সম্মাননা পেয়েছেন। করোনার মহামারি মোকাবিলায় সিঙ্গাপুর সরকারের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যারা সমাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন, তাদের সম্মান জানাতে দেশটির সরকার এই সম্মাননা দিয়েছে। সামিট গ্রুপের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ২০২০ সালে করোনার সময় সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন ডরমিটরিতে হাজারো বাংলাদেশি শ্রমিকেরা চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছিলেন। শ্রমিকেরা তখন নিজেদের স্বাস্থ্যগত সুরক্ষা ও আয়-রোজগার নিয়ে চিন্তিত ছিলেন। সে সময় মুহাম্মদ আজিজ খান ডরমিটরিতে গিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের বিমার আওতার বাইরে চিকিৎসা-সংক্রান্ত যাবতীয় খরচ বহনের জন্য আঞ্জুমান অ্যান্ড আজিজ চ্যারিটেবল ট্রাস্টের মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের সিং-হেলথকে সহায়তা করেন। এ ছাড়া করোনাকালীন বাংলাদেশে অ্যাম্বুলেন্স, থার্মাল স্ক্যানার, পিসিআর ল্যাব ও চিকিৎসা-সংক্রান্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে সামিট চার কোটি টাকার অধিক অর্থসহায়তা দিয়েছে। এদিকে করোনা মহামারির শুরুতেই মুহাম্মদ আজিজ খান প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, মহামারি পরিস্থিতি যত দিন চলুক না কেন, সামিটের সব কর্মীর বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা দিয়ে যাবেন। সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীদের একজন বাংলাদেশের ব্যবসায়ী মুহাম্মদ আজিজ খান। গত সেপ্টেম্বরে মার্কিন সাময়িকী ‘ফোর্বস’ সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ৫০ ধনীর যে তালিকা প্রকাশ করে, সেখানে আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪১তম। তখন তার মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১১২ কোটি ডলার। ‘ফোর্বস’-এর ২০২২ সালের সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় আজিজ খানের অবস্থান ছিল ৪২ নম্বরে। ওই বছর তার সম্পদের পরিমাণ দেখানো হয় ১০০ কোটি মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ধনীদের তালিকায় আজিজ খান এক ধাপ ওপরে ওঠেন। তার সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ১২ কোটি ডলার।সম্পাদক- অভি চৌধুরী।
যোগাযোগ: ৫১/৫১/এ রিসোর্সফুল পল্টন সিটি (লেভেল-৩), স্যুট-৪০৫, পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
ফোন:০২-২২৩৩৫৭০৭৩ মোবাইল: ০১৭১১-৫২০০৪৬, ০১৮১৯-২২৬১৬০। ই-মেইল: dainikbusinessfile@gmail.com