আমাদের ছেলেবেলায় শহরে আমাদের পরিচিত কোন আত্মীয়াকেই বোরকা পরতে দেখি নি। আমাদের ফুফু, খালা, মামী বা কাকী এমনকি নানী বা দাদীও বোরকা পরতেন না। এরপর দেখলাম বাড়ি গিয়ে জামাতের মহিলারা
চলতি বছরের মার্চ-এপ্রিলের দিকে যখন সারা দেশ প্রাণঘাতী করোনায় আতঙ্কিত, তখনই লকডাউনের কবলে পুরো বাংলাদেশ। ঘরবন্দি হয়ে পড়েছে মানুষ। এতে করে কপালে চিন্তার ভাঁজ পরে গ্রামীণ জনপদের নিন্ম আয়ের পরিবারগুলোতে।
বিশ্ব শিক্ষক দিবস। ১৯৯৪ সাল থেকে জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা ইউনেস্কোর উদ্যোগে প্রতিবছর ৫ অক্টোবর এ দিবসটি উদযাপিত হয়ে আসছে। এ বছরের বিশ্ব শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ভবিষ্যতের সংকট মোকাবিলায় শিক্ষকসমাজ’। দিবসটি
ভোরে ঘুম থেকে উঠে একে একে সকলে জড়ো হতাম মায়ের শোবার ঘরে। হাতে চায়ের পেয়ালা, বিছানার উপর ছড়ানো-ছিটানো খবরের কাগজৃ একজনের পর আরেকজন, এক-একটা খবর পড়ছে আর অন্যেরা মন দিয়ে
সামাজিক অবক্ষয়ের চূড়ান্ত পর্যায়ে দেশ। একের পর এক ঘটনায় সাধারণ মানুষ ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। নেই কোনো সমাধান। সমাধান চিন্তার আগেই ঝড়ের বেগে উড়ে আসে নতুন কোনো ক্লাইমেক্স! ২০১৮ সালে নুসরাত
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে দেশে ধর্ষণের মহোৎসব চলছে। পত্রিকার পাতা ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর খবর জুড়ে শুধুই ধর্ষণে বিবরণ। বাস, স্কুল-কলেজ, রাস্তা, মার্কেট, মাদ্রাসা, মক্তব, গির্জা- কোথাও এখন আমাদের মা বোনরা নিরপাদ
মানুষের মুখেমুখে এখন একটি শব্দ মৃত্যুদণ্ড। চাঞ্চল্যকর রিফাত হত্যায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মিন্নিসহ ৬ আসামিকে ঘিরে এর সূত্রপাত। সঙ্গে যুক্ত হয় ইডেন কলেজ অধ্যক্ষ মাহফুজা হত্যায় রায়ে গৃহকর্মী স্বপ্না ও রেশমার মৃত্যুদণ্ড।
সড়কে বেহাল অবস্থা বিরাজ করছে অনেকদিন ধরে। একেকটি সড়ক যেন একেকটি মৃত্যুফাঁদ। ঘর থেকে বেরিয়ে নিরাপদে ঘরে ফেরার চিন্তাও যেন অচিন্তনীয় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ রকম সময়ে মানুষের ভরসার জায়গা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন বলেছেন, কোভিড-১৯ পৃথিবীকে একটি ঝাঁকি দিয়ে ঝুঁকিতে ফেলেছে। এই ঝুঁকিতে বিভিন্ন খাতে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ চলে এসেছে। গণমাধ্যম এর ব্যতিক্রম
এবার চুপিসারে অতিবাহিত হলো ২ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস। একদিকে বিশ্ব নেতাদের আগ্রাসী ও অসহিঞ্চু মনোভাব আর অন্যদিকে অতিমারি করোনার সভ্যতা বিধ্বংসী ছোবল — এই দিবসের মূল প্রতিবাদ্যকে শুধু ম্লানই