ঢাকা   ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দৈনিক বিজনেস ফাইল ই-পেপার (বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪) আদানির সঙ্গে চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে কমিটি গঠনের নির্দেশ সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপ সংঘর্ষ, নিহত ৪ আওয়ামী লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন সাদপন্থীরা আর্থিক খাতে ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা চুনারুঘাটে ফাঁকা গুলি ছুড়ে জনতার হাতে পিস্তলসহ আটক নীলফামারী-৩ আসনের সাবেক এমপি মেজর রানা হাসিনা রেজিমের ‘ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট’ এখনো বহাল: পর্দার আড়ালে বাণিজ্য সচিব! দৈনিক বিজনেস ফাইল ই-পেপার (মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪)

ফের বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : শনিবার, অক্টোবর ৩, ২০২০
  • 124 শেয়ার
Salahuddin
BFF presiden Kazi Salahuddin

আবারও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) এর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন। এই নিয়ে টানা চতুর্থবার বাফুফে প্রধান হলেন তিনি। আর সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে আবারো নির্বাচিত হয়েছেন সালাম মুর্শেদী। অনানুষ্ঠানিক ভাবে বিষয়টি জানিয়েছে বাফুফের একটি সূত্র।

বাফুফে নির্বাচনে এবার সভাপতি পদে বিজয়ী সম্মিলিত পরিষদের প্রার্থী কাজী সালাউদ্দিন ভোট পেয়েছেন ৯৪টি। তার দুই প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম মানিক ১টি ও বাদল রায় ৪০টি ভোট পেয়েছেন। আর সহ-সভাপতি পদে সালাম মুর্শেদী ভোট পেয়েছেন ৯১টি। প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ মোহাম্মদ আসলাম পেয়েছেন ৪৪টি।

ভোট গণনার আগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মেজবাহ উদ্দিন ছোট ব্রিফিংয়ে জানান, সবার আগে সভাপতি ও সিনিয়র সহ-সভাপতির ভোট গণনা করা হবে। সেই অনুযায়ী অনানুষ্ঠানিকভাবে এই ফল জানা গেছে।

এর আগে ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো বাফুফের সভাপতি নির্বাচিত হন কাজী সালাউদ্দিন। মেজর জেনারেল আমিন আহমেদকে হারিয়ে সেবার দেশের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধানের চেয়ার জেতেন সাবেক এই তারকা ফুটবলার।

পরের দফায় অবশ্য নির্বাচন করতে হয়নি সালাউদ্দিনকে। ২০১২ সালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৬ বাফুফে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সে নির্বাচনে কামরুল আশরাফকে হারিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো বাফুফে সভাপতি হন দেশের ফুটবলের এ কিংবদন্তি।

সভাপতি পদটি ছাড়া আরও ২০টি পদে মোট ৪৭ জন প্রার্থী লড়াই করেছেন এবারের নির্বাচনে। সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে লড়েছেন দুজন। সম্মিলিত পরিষদের সালাম মুর্শেদী ও সমন্বয় পরিষদ থেকে থেকে শেখ মোহাম্মদ আসলাম।

চারটি সহ-সভাপতি পদে মোট ৮ জন লড়াই করেছেন। সম্মিলিত পরিষদ থেকে নির্বাচন করছেন কাজী নাবিল আহমেদ, ইমরুল হাসান, আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক ও আমিরুল ইসলাম বাবু। সমন্বয় পরিষদ থেকে মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, শেখ মুহাম্মদ মারুফ হাসান ও আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ রেদোয়ান লড়ছেন। এছাড়া স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করছেন তাবিথ আউয়াল। আর ১৫টি সদস্য পদে লড়াই করেছেন ৩৪ জন প্রার্থী।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন মেজবাহ উদ্দিন। কমিশনার হিসেবে ছিলেন মাহফুজুর রহমান সিদ্দিকী ও মোহাতার হোসেইন সাজু।

নির্বাচনকে সামনে রেখে গত বৃহস্পতিবার থেকে ভেন্যু হোটেল সোনারগাঁওকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। ভোটের দিন বাড়তি নিরাপত্তা হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন পুলিশ ও এনএসআইয়ের সদস্যরাও।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০