ঢাকা   ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ১১ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ফেনীতে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা আমাদের ব্যর্থতা : পুলিশ সুপার ফেনীতে সাংবাদিকতায় দিনব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত ভালুকায় রাজৈ সজনগাও যুব সমাজের উদ্যোগে খেলা ও মেলা অনুষ্ঠিত মানিকগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিভক্তি: পদত্যাগ ও অবরোধের হুমকি মানিকগঞ্জে সীমানা বিরোধে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে জখম ফেনী সদরের হোটেল শ্রমিকদের মিছিল ও সমাবেশ এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ফেনীতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ফেনীতে মহাসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সবাই ছিলেন নির্মাণশ্রমিক চাকরিতে পুনর্বহালসহ গ্রামীণফোনের কর্মীদের তিন দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন বাংলাদেশে এখনো হুমকি-হামলার শিকার হচ্ছেন সাংবাদিকেরা: সিপিজে

এ সফর ছিল সংক্ষিপ্ত কিন্তু অত্যন্ত ফলপ্রসূ : প্রধানমন্ত্রী

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, জুন ২৫, ২০২৪
  • 124 শেয়ার

বিজনেস ফাইল প্রতিবেদক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নতুন সরকার গঠনের মাধ্যমে ঢাকা ও দিল্লি নতুনভাবে পথচলা শুরু করেছে। সে ধারাবাহিকতায় ‘রূপকল্প ২০৪১’ এর ‘স্মার্ট-বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা এবং ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ নিশ্চিত করার জন্য ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করার ব্যাপারে আমরা আলোচনা করেছি। এ সফর ছিল সংক্ষিপ্ত কিন্তু অত্যন্ত ফলপ্রসূ। আমি মনে করি ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করার ক্ষেত্রে এ সফর সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখবে।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী সাম্প্রতিক ভারত সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক বিগত ১৫ বছরে একটি অনন্য উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। যার সুফল দুই দেশের জনগণ ভোগ করছেন। বিশেষ করে ২০২৩ সালে দুই দেশের সম্পর্কে নতুনমাত্রা যুক্ত হয়েছে। গত বছর আমি এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী যৌথভাবে যোগাযোগ ও বিদ্যুৎখাতে চারটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেছি। বাংলাদেশ-ভারত যৌথভাবে বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিক ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে আমি ভারতের আমন্ত্রণে জি-২০ সম্মেলনে যোগদান করেছি। বাংলাদেশ এবং ভারত দুই দেশেই নতুন সরকার গঠনের পর এ সফর অনুষ্ঠিত হলো। এ সফরকালে ভারতের নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল নব-নির্বাচিত দুটি সরকার কীভাবে সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সে বিষয়ে একটি রূপকল্প প্রণয়ন।

তিনি বলেন, ‘সমঝোতা স্মারক বিনিময় শেষে আমি এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখি। পরে আমার ও আমার সফরসঙ্গীদের সম্মানে আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশ নিই। দিল্লি ছাড়ার আগে আমি ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করি। ভারতের রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতকালে আমরা দুই দেশের বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করি। তারা বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০