ঢাকা   ২০শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রুহুল কবির রিজভী আহমেদ-এর সাথে ভালুকা শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ নবীনগরে নারী ও শিশু নির্যাতন, যৌতুক প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আলোচনা সভা সোনারগাঁয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালিত বাজিতপুরে জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল কটিয়াদীতে আত্মকর্মসংস্থানের লক্ষ্যে জামায়াতের ছাগল বিতরণ কটিয়াদীতে আচমিতা ইউনিয়ন বিএনপির বর্তমান ও সাবেক সভাপতির পাল্টাপাল্টি সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধন সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই: ফখরুল ক্রিকেটার সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি গাজার ধ্বংসস্তূপে অবিস্ফোরিত বোমা সরাতে লাগবে এক দশক সরকারের ঘোষিত সময়েই নির্বাচন, ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু সোমবার

এফবিসিসিআই’র হারানো মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে হবে

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : বুধবার, অক্টোবর ৯, ২০২৪
  • 107 শেয়ার

এফবিসিসিআই’র হারানো মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে হবে
এফবিসিসিআই সংস্কার এখন খুবই প্রয়োজন। কারণ বিগত সরকার এ সংগঠনটিকে একটা গোলামীর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছিল। ব্যবসায়ীদের নিজস্বতা বলতে কিছু ছিল না। ব্যবসায়ীদের আস্থার ঠিকানা এফবিসিসিআইকে মর্যাদার প্রতিষ্ঠানে ফিরিয়ে আনতে আমরা কাজ করছি
-মো. জাকির হোসেন, সমন্বয়ক, বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদ (এফবিসিসিআই)।

৭ জন সহ-সভাপতির এখানে কাজ কি? এ প্রশ্ন অধিকাংশ জীবীর
অটো প্রথা বাড়তে বাড়তে শেষ পর্যন্ত পর্ষদ দাড়ালো ৮০-তে। কিন্তু মিটিংএ পরিচালক আসে ১০/১২ জন। আর সভাপতি সিনিয়র সহ-সভাপতি, ৬ জন সহ-সভাপতির কাজ কি ছিল একসাথে ৬ সহ-সভাপতি কোনোদিন অফিস করেছে এ রেকর্ড নেই। ব্যবসায়ীদের অর্থে চলা এফবিসিসিআই ব্যবসায়ীদের প্রকৃত সংগঠনে রূপান্তর করতে হবে।
-গ্রীনচাষী কামরুজ্জামান মৃধা, জীবী সদস্য, এফবিসিসিআই।

প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এখন সময়ের দাবি
যে প্রতিষ্ঠানে প্রায় আড়াই যুগ কাটিয়ে দিলাম অথচ আমাদের কথার গুরুত্ব নেই। দেখা/পরিচিত মানুষগুলো এতোটা অস্থির হয়ে গেল এফবিসিসিআইকে দলীয় রাজনীতির মুখপাত্র হিসেবে গড়তে গেল ভাবতেই কষ্ট হয়। সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন মোহাম্মদ সাহেব। উনার সময় পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটিতে জীবী সদস্যদের মর্যাদা ছিল। সংস্কার করা এখন সময়ের দাবি।
-মো. আনিছুর রহমান বাদশা, জীবী সদস্য, এফবিসিসিআই।

ফেডারেশনের অর্থ কেবল ধ্বংস হয়েছে
আমিন হেলালীর মতো অখাদ্যরা যখন ব্যবসায়ী সমাজের অভিভাবক হয় তখন নিজেদের ছোট মনে হয়। দলীয় লেজুড়বৃত্তিতে তারা নেতা। উনি নিজেই ব্যবসা করতে হিমশিম খান-জীবীদের কি উপকার করবেন। উনিতো এক চোখা মানুষ ছিলেন। তার দ্বারা ফেডারেশনের অর্থ কেবল ধ্বংস হয়েছে।
-মো. আব্দুল্লাহ ফারুক, জীবী সদস্য, এফবিসিসিআই, সভাপতি, বাংলাদেশ এগ্রোবেইজড প্রোডাক প্রডিউসার মার্সেন্ট এসোসিয়েশন।

বিগত এফবিসিসিআই’র কর্মকান্ড দেখে বুকটা ভেঙে যায়
গত কমিটির অপদার্থ পরিচালকরা ছিল ব্যবসায়ী সমাজের কলঙ্ক। তারা নিজেদের সমস্যারই সমাধান করতে পারেনি, সদস্যদের নিয়ে তারা নাটক করেছে। জসীম সাহেব বিজনেস সামিট করেছেন হিসাব দেননি। নতুন সংগঠন অন্তর্ভুক্তর জন্য ৫০ লাখ টাকা করে নিয়েছেন এটা একটা কথা! বুকটা ভেঙে যায়। ‌দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন চাই।
-মো. সাহিদুর রহমান খান (সাঈদ), জীবী সদস্য, এফবিসিসিআই।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০