ঢাকা   ৯ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । ২৫শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কমালা হ্যারিস নির্বাচনে জিতলে ইসরায়েল ‘ধ্বংস’ হয়ে যাবে : ট্রাম্প কুষ্টিয়ার সাংস্কৃতিক কর্মীদের কন্ঠে কন্ঠে জাতীয় সংগীত শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে : তাজুল ইসলাম উপজেলা পরিষদে কর্মরত মালীদের স্থায়ীকরণের দাবি দৈনিক বিজনেস ফাইল ই-পেপার (রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪) দৈনিক বিজনেস ফাইল ই-পেপার (বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪) রিহ্যাব পরিচালক ও লায়ন দেওয়ান নাসিরুল হকের জন্মদিন উদযাপন এফবিসিসিআইতে প্রশাসক নাকি পুনঃগঠন লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল মাল্টিপল ডিস্ট্রিক-এর ত্রাণ বিতরণ কমিটির অন্যতম সদস্য হলেন খান আকতারুজ্জামান হত্যা মামলায় সাবেক আইজিপি মামুন ও শহীদুল হক রিমান্ডে

বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : সোমবার, ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৪
  • 106 শেয়ার

বিজনেস ফাইল ডেস্ক
বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বাতাসের শহরের তালিকায় উঠে এসেছে ঢাকা। আজ সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত ঢাকার বাতাসের মান সূচক (একিউআই) স্কোর ৫৩৮ এ উন্নীত হয়েছে, যা ঢাকার বাতাসকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসাবে চিহ্নিত করেছে।

একিউআই স্কোর যথাক্রমে ৩৩৬, ১৮১ ও ১৭৪ নিয়ে দূষিত বায়ুমানের দিক থেকে ঢাকার পরেই রয়েছে ঘানার আক্রা, ভারতের মুম্বাই ও নেপালের কাঠমান্ডু।

অপরদিকে ঘানার আক্রা, ভারতের কলকাতা ও দিল্লি যথাক্রমে ২৯১, ২৪৫ ও ২২২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো—বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো—ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০