ঢাকা   ১৩ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার দাবিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির জনসভা সংস্কার করে দ্রুত এফবিসিসিআই নির্বাচনের দাবি সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের বাজিতপুরে কৃষকদল ও সরারচর স্বপ্নছায়া পর্ষদের যৌথ উদ্যোগে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ কুষ্টিয়া জেলা সমিতি ঢাকার দ্বিবার্ষিক নির্বাচন: শেখ সাদী সভাপতি, আবুল হোসেন মহাসচিব নেতাকর্মীদের সাথে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি কুতুব উদ্দিনের মতবিনিময় জনগণের ওপর কর্তৃত্ব নয় : সিনিয়র সচিব কাজের উন্নতি না হলে বিআরটিএ বন্ধ করা হবে: সড়ক উপদেষ্টা পুড়ে ছারখার লস অ্যাঞ্জেলেস, আরও এক হাজার একরজুড়ে ছড়িয়েছে আগুন ‘২০১৯ সালে বিয়ে করেছিলাম, এখন বিয়ের বয়স শেষ’ ‘বিজিবির শক্ত অবস্থানে বেড়া নির্মাণ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে ভারত’

দুদক ও বিচার বিভাগ শেখ হাসিনার দাসে পরিণত হয়েছিল: আইন উপদেষ্টা

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : সোমবার, ডিসেম্বর ৯, ২০২৪
  • 24 শেয়ার

বিজনেস ফাইল প্রতিবেদক
দুদক ও বিচার বিভাগ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দাসে পরিণত হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর কাকরাইলে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন তিনি। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন।

গত ১৬ বছরে সরকারি-বেসরকারি খাতে দুর্নীতির ফিরিস্তি তুলে ধরে আসিফ নজরুল বলেন, দুদক ছিল, উচ্চ আদালত ছিল কিন্তু বিচার হয়নি। বিচার হয়েছে খালেদা জিয়ার।

তিনি বলেন, ‘তিন কোটি টাকা একটা জায়গায় রেখেছে… প্রক্রিয়াগত ভুলের জন্য… একটা টাকা সেখান থেকে কেউ আত্মসাৎ করে নাই… আত্মসাৎ করা মানে ভোগ করা। কেউ তা করেছিল? তিন কোটি টাকা ব্যাংকে ছিল ৬ কোটি টাকা হয়েছে। ওই টাকা কেউ স্পর্শ করে নাই সেই জন্য এই দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রীকে ১০ বছরের জেল দিয়ে দিয়েছে। এই দেশের দুদক আর বিচার বিভাগ মিলে।

তিনি আরও বলেন, আর সেই চোর প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) যার পুরো পরিবার ছিল চোর। সে সারাদেশে বলে বেড়াতো এতিমের টাকা নাকি খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেছে। এই চোরের মুখের সামনে কেউ কোনো কথা বলতে পারতো না। দুদক তার দাসে পরিণত হয়েছিল, বিচার বিভাগ তার দাসে পরিণত হয়েছিল।

আইন উপদেষ্টা বলেন, ওই সময়ে অনেকে কাজ করতে পারেন নাই, অনেকে এক্সিকিউজ দেয়ার চেষ্টা করেন। তারপরও কেউ কেউ কাজ করার চেষ্টা করেছেন। এখন তো সেই পরিবেশ নাই। এখন কি আপনাদের কেউ বলে- এই চোরের বিরুদ্ধে মামলা করো না। আপনাদের বিরুদ্ধে কোন তদবির করেছে কোনদিন? কোন উপদেষ্টা থেকে ফোন পেয়েছেন? কেউ বলেছে আপনাদের? কেউ কোনরকম হস্তক্ষেপ করছে না। এখন সেগুলো বিচার করেন। তদন্ত করেন, প্রমাণ করেন যে আপনারা ভালো পরিবেশ পেলে ভালো কাজ করতে পারেন।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০