ঢাকা   ৫ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আখেরি মোনাজাতে শেষ হলো প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমা তিব্বতে যমুনার উৎসমুখে নদী শাসনে বদলে যেতে পারে নদী মাতৃক বাংলাদেশের মানচিত্র নির্বাচনে বেশি সময় নিলে গণঅভ্যুত্থানের মূল চেতনা বেহাত হতে পারে: অধ্যাপক বকুল টিউলিপের অর্থপাচারের অভিযোগ তদন্ত শুরু এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রশিদ মিয়া পুলিশের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়া সেই আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পিকআপ, নিহত ৩ শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা : ফাঁসির ৯ জনসহ সব আসামি খালাস আইএলওর মানদণ্ডে উন্নীত করতে শ্রম আইনের সংস্কার হচ্ছে: ড. ইউনূস রাজধানীতে প্রথমবারের মতো ৩ দিনব্যাপী ইন্টেরিয়র ও ফার্নিচার টেকনোলজি এক্সপো

দুদক ও বিচার বিভাগ শেখ হাসিনার দাসে পরিণত হয়েছিল: আইন উপদেষ্টা

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : সোমবার, ডিসেম্বর ৯, ২০২৪
  • 31 শেয়ার

বিজনেস ফাইল প্রতিবেদক
দুদক ও বিচার বিভাগ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দাসে পরিণত হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর কাকরাইলে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন তিনি। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন।

গত ১৬ বছরে সরকারি-বেসরকারি খাতে দুর্নীতির ফিরিস্তি তুলে ধরে আসিফ নজরুল বলেন, দুদক ছিল, উচ্চ আদালত ছিল কিন্তু বিচার হয়নি। বিচার হয়েছে খালেদা জিয়ার।

তিনি বলেন, ‘তিন কোটি টাকা একটা জায়গায় রেখেছে… প্রক্রিয়াগত ভুলের জন্য… একটা টাকা সেখান থেকে কেউ আত্মসাৎ করে নাই… আত্মসাৎ করা মানে ভোগ করা। কেউ তা করেছিল? তিন কোটি টাকা ব্যাংকে ছিল ৬ কোটি টাকা হয়েছে। ওই টাকা কেউ স্পর্শ করে নাই সেই জন্য এই দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রীকে ১০ বছরের জেল দিয়ে দিয়েছে। এই দেশের দুদক আর বিচার বিভাগ মিলে।

তিনি আরও বলেন, আর সেই চোর প্রধানমন্ত্রী (শেখ হাসিনা) যার পুরো পরিবার ছিল চোর। সে সারাদেশে বলে বেড়াতো এতিমের টাকা নাকি খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেছে। এই চোরের মুখের সামনে কেউ কোনো কথা বলতে পারতো না। দুদক তার দাসে পরিণত হয়েছিল, বিচার বিভাগ তার দাসে পরিণত হয়েছিল।

আইন উপদেষ্টা বলেন, ওই সময়ে অনেকে কাজ করতে পারেন নাই, অনেকে এক্সিকিউজ দেয়ার চেষ্টা করেন। তারপরও কেউ কেউ কাজ করার চেষ্টা করেছেন। এখন তো সেই পরিবেশ নাই। এখন কি আপনাদের কেউ বলে- এই চোরের বিরুদ্ধে মামলা করো না। আপনাদের বিরুদ্ধে কোন তদবির করেছে কোনদিন? কোন উপদেষ্টা থেকে ফোন পেয়েছেন? কেউ বলেছে আপনাদের? কেউ কোনরকম হস্তক্ষেপ করছে না। এখন সেগুলো বিচার করেন। তদন্ত করেন, প্রমাণ করেন যে আপনারা ভালো পরিবেশ পেলে ভালো কাজ করতে পারেন।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০