ঢাকা   ১৩ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার দাবিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির জনসভা সংস্কার করে দ্রুত এফবিসিসিআই নির্বাচনের দাবি সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের বাজিতপুরে কৃষকদল ও সরারচর স্বপ্নছায়া পর্ষদের যৌথ উদ্যোগে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ কুষ্টিয়া জেলা সমিতি ঢাকার দ্বিবার্ষিক নির্বাচন: শেখ সাদী সভাপতি, আবুল হোসেন মহাসচিব নেতাকর্মীদের সাথে কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি কুতুব উদ্দিনের মতবিনিময় জনগণের ওপর কর্তৃত্ব নয় : সিনিয়র সচিব কাজের উন্নতি না হলে বিআরটিএ বন্ধ করা হবে: সড়ক উপদেষ্টা পুড়ে ছারখার লস অ্যাঞ্জেলেস, আরও এক হাজার একরজুড়ে ছড়িয়েছে আগুন ‘২০১৯ সালে বিয়ে করেছিলাম, এখন বিয়ের বয়স শেষ’ ‘বিজিবির শক্ত অবস্থানে বেড়া নির্মাণ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে ভারত’

জামানত হারালেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ভাই

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, মে ৩০, ২০২৪
  • 111 শেয়ার

নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে অংশ নিয়ে জামানত হারিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন।
বুধবার (২৯ মে) অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ফলাফল বিশ্লেষণে জানা যায় বিষয়টি।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে স্থাপিত কন্ট্রোল রুমে উপজেলার ৭১টি কেন্দ্রের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারী।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪৮ হাজার ২২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আনারস প্রতীকের মোহাম্মদ গোলাম শরীফ চৌধুরী পিপুল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাদল পেয়েছেন ১৮ হাজার ৬৭৮ ভোট। অপরদিকে সেতুমন্ত্রীর ভাই শাহাদাত হোসেন টেলিফোন প্রতীকে ৪ হাজার ৬১০ টি ভোট পেয়ে হয়েছেন তৃতীয়। তার সঙ্গে জামানত হারিয়েছেন আরেক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ওমর আলী। মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে লড়ে এ প্রার্থী পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৪৮২ ভোট।

নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের জন্য একজন প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুকূলে এক লাখ টাকা জমা দিতে হয়। আর ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের জন্য ৭৫ হাজার টাকা জমা দিতে হয়। নির্বাচনে কোনো নির্বাচনী এলাকার প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ ভোট যদি কোনো প্রার্থী না পান, তাহলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। এই বিধি অনুযায়ী শাহাদাত হোসেনকে জামানত রক্ষার জন্য পেতে হতো ন্যূনতম ১১ হাজার ২৮৪ ভোট। কিন্তু তা না পাওয়ায় নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া এক লাখ টাকা খোয়াতে হচ্ছে তাকে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও মো. আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারী বলেন, জামানত হারানোয় শাহাদাত হোসেন ও ওমর আলীর চেয়ারম্যান পদের জন্য নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুকূলে রাখা এক লাখ টাকা বাজেয়াপ্ত হবে।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০