ঢাকা   ১৯শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ৫ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সংস্কার ও নির্বাচনের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই: ফখরুল ক্রিকেটার সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি গাজার ধ্বংসস্তূপে অবিস্ফোরিত বোমা সরাতে লাগবে এক দশক সরকারের ঘোষিত সময়েই নির্বাচন, ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরু সোমবার দলিল জালিয়াতির অভিযোগ: বাজিতপুরে এক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা কামারখন্দে দলীয় প্রভাবে জলাধারের মুখ বন্ধ করে বাড়ি নির্মাণ করেছেন নায়েব রেজাউল করিম বিএভিএস হাসপাতাল বন্ধের ষড়যন্ত্রকারীদের শাস্তির দাবিতে সংবাদ সম্মেলন সোনারগাঁয়ে মাসব্যাপী লোক কারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবের উদ্ধোধন বনশ্রী আফতাবনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি বাবলু পন্ডিত, সম্পাদক জহির রাজধানীতে কালকিনি ও মাদারীপুরের বিএনপি নেতাকর্মীদের সাথে মাহামুদ আলম সরদারের মতবিনিময়

জামানত হারালেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ভাই

প্রতিবেদকের নাম
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, মে ৩০, ২০২৪
  • 116 শেয়ার

নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে অংশ নিয়ে জামানত হারিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন।
বুধবার (২৯ মে) অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ফলাফল বিশ্লেষণে জানা যায় বিষয়টি।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে স্থাপিত কন্ট্রোল রুমে উপজেলার ৭১টি কেন্দ্রের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারী।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪৮ হাজার ২২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আনারস প্রতীকের মোহাম্মদ গোলাম শরীফ চৌধুরী পিপুল। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাদল পেয়েছেন ১৮ হাজার ৬৭৮ ভোট। অপরদিকে সেতুমন্ত্রীর ভাই শাহাদাত হোসেন টেলিফোন প্রতীকে ৪ হাজার ৬১০ টি ভোট পেয়ে হয়েছেন তৃতীয়। তার সঙ্গে জামানত হারিয়েছেন আরেক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ওমর আলী। মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে লড়ে এ প্রার্থী পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৪৮২ ভোট।

নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের জন্য একজন প্রার্থীকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুকূলে এক লাখ টাকা জমা দিতে হয়। আর ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের জন্য ৭৫ হাজার টাকা জমা দিতে হয়। নির্বাচনে কোনো নির্বাচনী এলাকার প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশ ভোট যদি কোনো প্রার্থী না পান, তাহলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। এই বিধি অনুযায়ী শাহাদাত হোসেনকে জামানত রক্ষার জন্য পেতে হতো ন্যূনতম ১১ হাজার ২৮৪ ভোট। কিন্তু তা না পাওয়ায় নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া এক লাখ টাকা খোয়াতে হচ্ছে তাকে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও মো. আনোয়ার হোসাইন পাটোয়ারী বলেন, জামানত হারানোয় শাহাদাত হোসেন ও ওমর আলীর চেয়ারম্যান পদের জন্য নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুকূলে রাখা এক লাখ টাকা বাজেয়াপ্ত হবে।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০